
নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইশা মমতাজ মিম নামে এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। তিনি ইংরেজি বিভাগের ষষ্ঠ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ছিলেন।রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোডে সড়ক দুর্ঘটনায় তিনি মারা গেছেন বলে জানা গেছে।শুক্রবার (১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭ টায় এ ঘটনা ঘটে।খিলক্ষেত থানা সূত্রে জানা যায়, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে একজন
পথচারী মিমকে রাস্তায় আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে উদ্ধার করে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে তার মরদেহ ময়নাতদন্তের শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।জানা গেছে, মিম স্কুটি চালাচ্ছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, বাস-ট্রাক
কিংবা অন্য কোনো গাড়ি মিমের স্কুটিটিকে ধাক্কা দিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।বিষয়টি নিশ্চিত করে খিলক্ষেত থানা উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাবরিনা বলেন, নিহত মিম নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী। তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। মিমের স্কুটিটিকে কোন গাড়ি ধাক্কায় দিয়েছে তা এখনো শনাক্ত করা যায়নি। দুর্ঘটনার সঠিক কারণ এখনো জানতে পারিনি। এ বিষয়ে কাজ চলছে।
আরও পড়ুন= বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। কলকাতার নামী নির্মাতা সৃজিত মুখার্জির সঙ্গে বিয়ের পর সেখানেই থাকছেন তিনি। তবে দুই বাংলাতেই সমানতালে কাজ করছেন এই অভিনেত্রী। এরইমধ্যে কলকাতার আলোচিত ‘মন্টু পাইলট’ সিরিজের দ্বিতীয় সিজনে অভিনয় করেছেন মিথিলা। তার চরিত্রের নাম বহ্নি।
এই সাহসী সিরিজে কাজ প্রসঙ্গে মিথিলাবলেন, ‘গল্পটি শোনার পর এক মুহূর্তের জন্য কোনও দ্বিধা, জড়তা কাজ করেনি। এটা সমাজের এমন একটা অবহেলিত গোষ্ঠীর গল্প, যাদের প্রতি মুহূর্তে আমরা সমাজচ্যুত করার চেষ্টা করি। সমাজে প্রতিটি পেশার মানুষের মতো যৌনকর্মীদেরও অবদান আছে। ওরা (যৌনকর্মী) না থাকলে সমাজের নারীরা এত নিরাপদে থাকতে পারতেন না।’
তিনি আরও বলেন, ‘কেন যৌনকর্মীর জীবন সাধারণ মানুষ দেখবে না? কেন তাদের কষ্ট আমরা বুঝব না? কেন ওরা আমাদের পাশে জায়গা পাবে না? কেউ সেটা দেখাতে বা বলতে চাইলে কেন সেই বিষয়কে বিতর্কিত তকমা দেব! সিরিজের বিষয়টি নিয়ে প্রশংসাসূচক আলোচনা হতেই পারে। সবার অভিনয় নিয়ে আলোচনাও হতে পারে। কিন্তু সমালোচনা কোনও মতেই নয়।
এই সিরিজে যৌনপল্লির প্রকৃত চেহারা বা পরিবেশটাই দেখিয়েছেন দেবালয়। এখানে জৌলুসের কোনও জায়গা নেই।’তিনি জানান, ‘শুরুতে বহ্নি বড় লোক বাবার আদুরে মেয়ে। ঘটনাচক্রে নীলকুঠিতে চলে আসে সে। এখানে এসে নিজেকে নতুন করে চিনতে পারে বহ্নি। নিজের জীবনের সমস্ত কঠিন সিদ্ধান্ত নিজেই নিতে শেখে। একটা সময়ের পরে মানবী বহ্নি যেন নারীশক্তিতে বলীয়ান হয়ে অতি মানবীতে পরিণত হয়।’
Leave a Reply